সাংগঠনিক কাঠামোঃ- গঠনতন্ত্র মোতাবেক ফাউন্ডেশনের সাংগঠনিক কাঠামো ৩টি পরিষদে বিভক্ত
(১) সাধারণ পরিষদ
(২) নির্বাহী পরিষদ এবং
(৩) উপদেষ্টা পরিষদ।
২ বছরের জন্য ১৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি কার্যনিবাহী পরিষদ ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। গত ২০২২-২০২৪খ্রি: বছরের কার্যক্রমকে মাসিক সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক উপকমিটির মাধ্যমে ও সভাপতি মহোদয়ের চূড়ান্ত অনুমোদনক্রমে সকল ব্যয় ও ক্রয় কাজ সম্পাদিত হয়ে থাকে।
আজীবন সদস্য
কার্যনির্বাহী পরিষদ
মোঃ তৌহিদুল ইসলাম
সভাপতি
মোঃ মোজাম্মেল হক খান
সহ-সভাপতি
মোঃ তোফাজ্জল হোসেন
সহ-সভাপতি
মোঃ শহীদুল ইসলাম
সাধারণ সম্পাদক
মোঃ সালমান রহমান (রাকিব)
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
মোঃ দাউদুর রহমান
কোষাধ্যক্ষ
হাফেজ মাওঃ মুফতী মোঃ জিয়াউল হক
ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক
ডাঃ শহীদুজ্জামান
স্বাস্থ বিষয়ক সম্পাদক
ডাঃ রাহিনুর আক্তার
সহঃ স্বাস্থ বিষয়ক সম্পাদক
প্রফেসর ডক্টর মাহবুব রাব্বানী
নির্বাহী সদস্য
আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম
নির্বাহী সদস্য
মোঃআব্দুল আমিন (বিপ্লব)
নির্বাহী সদস্য
মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন
নির্বাহী সদস্য
মোঃ তৌহিদুল ইসলাম
প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি, তৌহিদ ফাউন্ডেশন
প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি এর কিছু কথা:
মহান রাব্বুল আলামীনের কাছে লাখ লাখ শুকরিয়া যিনি আমাদেরকে তৌহিদ ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে জনকল্যাণে কাজ করার তৌফিক দিয়েছেন।শুরুতে স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থাপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ বাংলাদেশের মহান মুক্তি সংগ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনা মা-বোনের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলী ও সকল শহীদের পবিত্র আত্মার মাগফিরাত প্রর্থনা করছি। কৃতজ্ঞতা জানাই সেই সকল মহান ব্যক্তিদের যাদের উদ্যোগ ও ত্যাগ তিতীক্ষায়-বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্বের হত দরিদ্রদের জন্য আর্তমানবতার সেবায় গড়ে উঠেছে অরাজনৈতিক, অলাভজনক সেবামূলক প্রতিষ্ঠান।
“তৌহিদ ফাউন্ডেশন” সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক ও অলাভজনক-স্বেচ্ছাসেবী একটি প্রতিষ্ঠান। শুধুমাত্র মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের রাজী ও খুশির জন্য আর্তমানবতার সেবার মানসে এ প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলাই ছিল আমার দীর্ঘদিনের একটি স্বপ্ন। আমি দীর্ঘদিন যাবৎ অসহায় দরিদ্র অসুস্থ মানুষের চিকিৎসা ব্যয়সহ মসজিদ মাদ্রাসায় মহান আল্লাহ পাকের সন্তুষ্টির জন্য দান করে আসছি। আমার অবর্তমানেও যেন এই স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম যুগযুগ চলমান থাকে সেই লক্ষ্য পূরণের জন্য তৌহিদ ফাউন্ডেশন নিবন্ধীকরণের কাজটি খুবই জটিল ছিল। কারণ ঐ সময় ফাউন্ডেশন রেজিষ্ট্রেশন/নিবন্ধীকরণ সাময়িক বন্ধ ছিল। এ রকম একটি অবস্থায় ঢাকা- ১৪ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব মোঃ আসলামুল হক এমপি মহোদয় – এ প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার জন্য ভূয়সী প্রশংসা এবং ডিও লেটার প্রদান করেন। মহোদয়ের ডিও লেটারে তৌহিদ ফাউন্ডেশন নিবন্ধীকরনের কাজ দ্রুত ও সহজ হয়। আমি তার বিদেহী আত্নার মাগফেরাত কামনা করছি।
আমি আরোও কৃতজ্ঞতা জানাই বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব কামাল আহম্মেদ মজুমদার এমপি ও মাননীয় শিল্প প্রতিমন্ত্রীকে। তিনি তৌহিদ ফাউন্ডেশন গড়ে তোলার শুরু থেকে যাবতীয় বিষয়ে সঠিক পরামর্শ প্রাদান ও সার্বিক সহায়তা দিয়ে যাচ্ছেন । পাশাপাশি ঢাকা-১৪ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব আগা খাঁন মিন্টু এই প্রতিষ্ঠানের সাথে সক্রিয় সহায়তা দিয়ে যাচ্ছেন। এরা দু’জনই ফাউন্ডেশনের সম্মানিত উপদেষ্টা হিসেবে আfমাদের কর্মকান্ডে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত আছেন।
মোঃ শহীদুল ইসলাম
প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক, তৌহিদ ফাউন্ডেশন
প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক এর কিছু কথা:
উপস্থাপনের শুরুতেই আমি মহান আল্লাহ রব্বুল আলামিনকে স্বরণ করছি অতঃপর স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থাপতি, মহান নেতা, সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বরণ করছি অকুন্ঠ ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার সাথে। এই মহান ব্যক্তি জন্ম না হলে বাঙালি জাতি আজও পরাধীন থাকতে হতো। শ্রদ্ধার সাথে স্বরণ করছি ১৯৫২ সালের মহান ভাষা শহীদ থেকে শুরু করে ঊনসত্তর, সত্তর, একাত্তরে যারা আমাদের স্বাধীকারের জন্য জীবন দিয়ে আমাদেরকে স্বাধীন পতাকা উপহার দিয়েছেন। গণতন্ত্র রক্ষায় যেসব অকুতোভয় বীর বাঙালী জীবন দিয়েছেন। এই পর্বে আমি তাদেরকেও শ্রদ্ধার সাথে স্বরণ করছি।
“তৌহিদ ফাউন্ডেশন” সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক ও অলাভজনক-স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। শুধুমাত্র মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের রাজী ও খুশির জন্য আর্তমানবতার সেবার মানসে এ প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়েছে। তৌহিদ ফাউন্ডেশনের স্বপ্নদ্রস্টা এবং সভাপতি জনাব মোঃ তৌহিদুল ইসলাম সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান। তিনি একজন বিশিষ্ট সৎ ব্যবসায়ী পাশাপাশি দানশীল জনদরদী মানুষ। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ অসহায় দরিদ্র বিশেষ করে গরীব অসুস্থ মানুষের চিকিৎসা ব্যয়সহ মসজিদ মাদরাসায় অকাতরে দান করে আসছেন। তাঁর এই দান এবং সেবার বিষয়টিকে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দিয়ে চলমান রাখার জন্যই ‘তৌহিদ ফাউন্ডেশন’ স্বপ্নের শুরু। তিনি তাঁর দূরদৃষ্টিতে উপলদ্ধি করেন যে, সমাজসেবা মূলক কাজের ধারাবাহিকতা সূদুর প্রসারি করতে হলে সরকারী অনুমোদন দরকার। এমন উপলদ্ধি থেকে সরকারের সমাজসেবা অধিদপ্তরের অনুমোদন বা নিবন্ধীকরণ করা ছিলো অপরিহার্য।
মাননীয় শিল্প প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব কামাল আহম্মেদ মজুমদার এমপি মহোদয়ও তৌহিদ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগের ভূয়াসী প্রশংসা এবং সার্বিক সহযোগিতা ও পৃষ্ঠপোষকতা করে আসছেন। এই প্রস্থে ঢাকা-১৪ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব আগা খাঁন মিন্টুর অকুণ্ঠ সহযোগিতার কথা অকপটে স্বীকার করছি। এরা দু’জনই তৌহিদ ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টাও। তাঁদের এই সহায়তার জন্য এই প্রতিষ্ঠান চির কৃতজ্ঞ থাকবে।
সর্বোপরি সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহপরিচালক, নিবন্ধীকরণ কর্তৃপক্ষ ও উপ-পরিচালক; জেলা সমাজসেবা কার্যালয়, ঢাকা, সমাজসেবা অফিসার, শহর সমাজসেবা কার্যালয়-৮, মিরপুর-ঢাকা; জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা কর্মকর্তাবৃন্দের আন্তরিক সহযোগিতার জন্য ফাউন্ডেশনের পক্ষ হতে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
সাংগঠনিক কাঠামোঃ গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তৌহিদ ফাউন্ডেশনের সাংগঠনিক কাঠামো ৩টি পরিষদে বিভক্ত (১) সাধারণ পরিষদ (২) নির্বাহী পরিষদ এবং (৩) উপদেষ্টা পরিষদ। ২ বছরের জন্য ১৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি কার্যনির্বাহী পরিষদ ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।
মানব কল্যাণের এই অনন্য এবং অনবদ্য এই প্রতিষ্ঠানটির স্বপ্নদ্রষ্টা এবং প্রতিষ্ঠাতা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সমাজকর্মী, দানবীর, জনদরদী জনাব তৌহিদুল ইসলাম। তাঁর একক অনুদান ও অর্থায়নে তৌহিদ ফাউন্ডেশন পরিচালিত হয়। এই ফাউন্ডেশনে সরকারী-বেসরকারী, দেশী-বিদেশী, সামাজিক বা ব্যক্তিগত কোনরকম দান-অনুদান গ্রহণ করা হয় না।
আমাদের ঠিকানা
প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই রাজধানী ঢাকার মিরপুর-১ এর, ১০/এফ টোলারবাগে ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতির নিজস্ব আবাসিক ভবনে বিনা ভাড়ায় সংগঠনটির অস্থায়ী কার্যালয় থেকে এর সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। বর্তমানে ১৪, ১৫. ২৬/১ দক্ষিণ বিশিল, দারুসসালাম রোড়,মিরপুর-১, ঢাকা-১২১৬ এ প্রতিষ্ঠাতা সভাপতির নিজস্ব স্থাপনায় বিনা ভাড়ায় ফাউন্ডেশনের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।