সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে পরিচালিত অ-রাজনৈতিক ও অ-লাভজনক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান

লক্ষ-উদ্দেশ্য​

ধর্ম-বর্ণ-সম্প্রদায় নির্বিশেষে মানবতার কল্যাণ সাধনই তৌহিদ ফাউন্ডেশনের লক্ষ-উদ্দেশ্য।

লাশ গোসল, দাফন, বিনামূল্যে/স্বল্পমূল্যে আ্যম্বুলেন্স সেবা দিয়ে শুরু করলেও এই প্রতিষ্ঠান পরবর্তীতে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা, গরীব মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি, মানবসম্পদ উন্নয়নে নানামুখী উদ্যোগ ছাড়াও প্রাকৃতিক ও বৈশ্বিক দূর্যোগে সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষের ঘরে ঘরে খাদ্যসহায়তা সহ জীবনের নানা উপকরণ পৌঁছে দিয়েছে।

মানব কল্যাণের এই অনন্য এবং অনবদ্য এই প্রতিষ্ঠানটির স্বপ্নদ্রষ্টা এবং প্রতিষ্ঠাতা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সমাজকর্মী, দানবীর, জনদরদী জনাব আলহাজ্ব মো: তৌহিদুল ইসলাম। তাঁর একক অনুদান ও অর্থায়নে তৌহিদ ফাউন্ডেশন পরিচালিত হয়।

এই ফাউন্ডেশন সরকারী-বেসরকারী, দেশী-বিদেশী, সামাজিক বা ব্যক্তিগত কোনরকম দান-অনুদান গ্রহণ করা হয় না।

 

প্রতিষ্ঠাকাল

২০১৮ সালের ২৪ জুলাই  তৌহিদ ফাউন্ডেশনের আনুষ্ঠানিক কর্মকান্ড শুরু হয়। একই বছরের ১৫ নভেম্বর সরকারের সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে অনুমোদিত ও নিবন্ধিত হয়ে [নিবন্ধন নং ঢ-০৯৬৭৬] ২০১৮ সালের ১ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে তৌহিদ ফাউন্ডেশন।

অবস্থান

প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই রাজধানী ঢাকার মিরপুর-১ এর, ১০/এফ টোলারবাগে ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতির নিজস্ব আবাসিক ভবনে বিনা ভাড়ায় সংগঠনটির অস্থায়ী কার্যালয় থেকে এর সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। বর্তমানে ১৪, ১৫. ২৬/১ দক্ষিণ বিশিল, দারুসসালাম রোড়,মিরপুর-১, ঢাকা-১২১৬ এ প্রতিষ্ঠাতা সভাপতির নিজস্ব স্থাপনায় বিনা ভাড়ায় ফাউন্ডেশনের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

তৌহিদ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা:

জনাব আলহাজ্ব মোঃ তৌহিদুল ইসলাম

আয়ের উৎস

তৌহিদ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা জনাব আলহাজ্ব মোঃ তৌহিদুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরেই অসহায় দরিদ্র, অসুস্থ মানুষদের চিকিৎসা ব্যয়সহ মসজিদ মাদ্রাসায় অকাতরে দান করে আসছেন। তাঁর এই দান ও সেবার বিষয়টি প্রতিষ্ঠানিক রুপ দিতেই “তৌহিদ ফাউন্ডেশন”  গঠন করা হয়েছে। এই ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম বাংলাদেশে চলমান সেবা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে ব্যতিক্রম এই জন্য যে, এই ফাউন্ডেশনের সার্বিক খরচ জনাব মোঃ তৌহিদুল ইসলামের একক অনুদান ও অর্থায়নে পরিচালিত হয় । এজন্য তাঁর বাড়ী/ফ্লাট ভাড়া এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আয়ের একটি অংশ দিয়েই তৌহিদ ফাউন্ডেশনের তহবিল গঠিত এবং ব্যয় নির্বাহ করা হচ্ছে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ পর্যন্ত ৭০,০০০,০০০ (সাত কোটি ) টাকার অধিক প্রতিষ্ঠাতার নিজস্ব তহবিলের মাধ্যমে ব্যয় নির্বাহ করা হয়েছে। তাঁর অবর্তমানেও যেন ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম ব্যাহত না হয় সেদিকে খেয়াল রেখে তৌহিদ ফাউন্ডেশনের নিজস্ব আয়ের উৎস ‍তৈরী করা হচ্ছে।

মোঃ শহীদুল ইসলাম

প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক, তৌহিদ ফাউন্ডেশন

প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক এর কিছু কথা:

উপস্থাপনের শুরুতেই আমি মহান আল্লাহ রব্বুল  আলামিনকে স্বরণ করছি অতঃপর স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থাপতি, মহান নেতা, সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বরণ করছি অকুন্ঠ ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার সাথে। এই মহান ব্যক্তি জন্ম না হলে বাঙালি জাতি আজও পরাধীন থাকতে হতো। শ্রদ্ধার সাথে স্বরণ করছি ১৯৫২ সালের মহান ভাষা শহীদ থেকে শুরু করে ঊনসত্তর, সত্তর, একাত্তরে যারা আমাদের স্বাধীকারের জন্য জীবন দিয়ে আমাদেরকে স্বাধীন পতাকা উপহার দিয়েছেন। গণতন্ত্র রক্ষায় যেসব অকুতোভয় বীর বাঙালী জীবন ‍দিয়েছেন। এই পর্বে আমি তাদেরকেও শ্রদ্ধার সাথে স্বরণ করছি।

           “তৌহিদ ফাউন্ডেশন” সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক ও অলাভজনক-স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। শুধুমাত্র মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের রাজী ও খুশির জন্য আর্তমানবতার সেবার মানসে এ প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়েছে। তৌহিদ ফাউন্ডেশনের স্বপ্নদ্রস্টা এবং সভাপতি জনাব মোঃ তৌহিদুল ইসলাম সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান। তিনি একজন বিশিষ্ট সৎ ব্যবসায়ী পাশাপাশি দানশীল জনদরদী মানুষ। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ অসহায় দরিদ্র বিশেষ করে গরীব অসুস্থ মানুষের চিকিৎসা ব্যয়সহ মসজিদ মাদরাসায় অকাতরে দান করে আসছেন। তাঁর এই দান এবং সেবার বিষয়টিকে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দিয়ে চলমান রাখার জন্যই ‘তৌহিদ ফাউন্ডেশন’ স্বপ্নের শুরু। তিনি তাঁর দূরদৃষ্টিতে উপলদ্ধি করেন যে, সমাজসেবা মূলক কাজের ধারাবাহিকতা সূদুর প্রসারি করতে হলে সরকারী অনুমোদন দরকার। এমন উপলদ্ধি থেকে সরকারের সমাজসেবা অধিদপ্তরের অনুমোদন বা নিবন্ধীকরণ করা ছিলো অপরিহার্য।

মাননীয় শিল্প প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব কামাল আহম্মেদ মজুমদার এমপি মহোদয়ও তৌহিদ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগের ভূয়াসী প্রশংসা এবং সার্বিক সহযোগিতা ও পৃষ্ঠপোষকতা করে আসছেন। এই প্রস্থে ঢাকা-১৪ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব আগা খাঁন মিন্টুর অকুণ্ঠ সহযোগিতার কথা অকপটে স্বীকার করছি। এরা দু’জনই তৌহিদ ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টাও। তাঁদের এই সহায়তার জন্য এই প্রতিষ্ঠান চির কৃতজ্ঞ থাকবে।

সর্বোপরি সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহপরিচালক, নিবন্ধীকরণ কর্তৃপক্ষ ও উপ-পরিচালক; জেলা সমাজসেবা কার্যালয়, ঢাকা, সমাজসেবা অফিসার, শহর সমাজসেবা কার্যালয়-৮, মিরপুর-ঢাকা; জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা কর্মকর্তাবৃন্দের আন্তরিক সহযোগিতার জন্য ফাউন্ডেশনের পক্ষ হতে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।

সাংগঠনিক কাঠামোঃ গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তৌহিদ ফাউন্ডেশনের সাংগঠনিক কাঠামো ৩টি পরিষদে বিভক্ত (১) সাধারণ পরিষদ (২) নির্বাহী পরিষদ এবং (৩) উপদেষ্টা পরিষদ। ২ বছরের জন্য ১৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি কার্যনির্বাহী পরিষদ ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।

মানব কল্যাণের এই অনন্য এবং অনবদ্য এই প্রতিষ্ঠানটির স্বপ্নদ্রষ্টা এবং প্রতিষ্ঠাতা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সমাজকর্মী, দানবীর, জনদরদী জনাব তৌহিদুল ইসলাম। তাঁর একক অনুদান ও অর্থায়নে তৌহিদ ফাউন্ডেশন পরিচালিত হয়। এই ফাউন্ডেশনে সরকারী-বেসরকারী, দেশী-বিদেশী, সামাজিক বা ব্যক্তিগত কোনরকম দান-অনুদান গ্রহণ করা হয় না।

চলমান কার্যক্রম:

২০১৮ সালের ১ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে তৌহিদ ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম শুরুর পর থেকে যেসব কার্যক্রম চলমান রয়েছে এক নজরে তার সংক্ষিপ্ত বিবরণ-

স্বল্পমূল্যে আ্যম্বুলেন্স

৪টি আ্যম্বুলেন্সের মাধ্যমে অসুস্থ রোগীকে জরুরী ভিত্তিতে হাসপাতালে পৌছানোর কাজ চলমান। সাম্প্রতিক সময়ে এই বহরে ২টি লাশবাহী ফ্রিজিং গাড়ি সংযোজিত হয়েছে। অসুস্থ রোগীকে জরুরী হাসপাতালে পাঠানোর পাশাপাশি আ্যম্বুলেন্স এবং ফ্রিজিং গাড়ির মাধ্যমে লাশ পরিবহন করা হয়। দরিদ্র ও অসহায়দেরকে সম্পূর্ন বিনামূল্যে এবং সামর্থবানদের নিকট থেকে শুধুমাত্র প্রকৃত খরচ গ্রহণ করা হয়ে থাকে ।

বিনামূল্যে লাশ গোসল ও দাফন

লাশ গোসল করানো এবং গরীব অসাহায় মানুষের কাফন-দাফন সম্পূর্ন বিনমেূল্যে করানো হয়। কাফন, দাফন, এবং পরিবহনে সামর্থবানদের নিকট থেকে শুধুমাত্র প্রকৃত খরচ গ্রহণ করা হয়ে থাকে । এ পর্যন্ত ১৪৮০ জনের লাশ গোসল করানো হয়েছে।

বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ

মানবসম্পদ উন্নয়নে বেকার যুবসমাজকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ও যেকোনো নারী-পুরুষকে সেলাই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এ পর্যন্ত ২০২০ জন ছেলে-মেয়েকে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ এবং ১১৯৩ জন ছেলে-মেয়েকে সেলাই প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। বর্তমানে ৫০০০+ জন কম্পিউটার প্রশিক্ষণার্থী এবং ২০০০+ জন সেলাই প্রশিক্ষনার্থী প্রশিক্ষণের জন্য অপেক্ষমান রয়েছে। পর্যায়ক্রমে সকলকে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে।

বিনামূল্যে চোখের চিকিৎসা

সমাজের দু:স্থ হতদরিদ্র ২৪৬ জন নারী-পুরুষকে বিনামূল্যে চোখের চিকিৎসা এবং ১৭৪ জনকে চোখের ছানী অপারেশণ সহ (লেন্স প্রতিস্থাপন) ব্যবস্থা করা হয়েছে।

মাদ্রাসার ছাত্রদের শিক্ষা ভাতা

মাদ্রাসার গরীব মেধাবী ৫ জন শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার খরচ বাবদ প্রতিমাসে ৩০০০ (তিন হাজার)টাকা হারে প্রদান করা হচ্ছে। মাদ্রাসার ছাত্রদের মাওলানা (দাওরা) পর্যন্ত পড়ার খরচ বহন করা হচ্ছে।

বিনামূল্যে নূরানী পদ্ধতিতে পবিত্র কুরআন শিক্ষা প্রদান

সমাজের সকল বয়সী মহিলাদের মহিলা ক্বারী প্রশিক্ষক দ্বারা ২১ দিন ব্যাপী বিনামূল্যে নূরানী পদ্ধতিতে পবিত্র কুরআন শিক্ষা প্রদান করা হয়েছে। প্রতিবছর এ কাজের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ। কুরআন প্রশিক্ষণার্থীদের ৪৫০টি কুরআন শরীফ হাদিয়া প্রদান করা হয়েছে।

মহিলাদের জন্য জামাতে খতম তারাবীহ‘র নামাজের ব্যবস্থা

পবিত্র রমজান মাসে ৩ (তিন) জন কুরআনে হাফেজ দ্বারা মহিলাদের জন্য জামাতে খতম তারাবীহ‘র নামাজের ব্যবস্থা করা হয়। তারাবীহ’র নামাজে অংশগ্রহণকারীদের ১টি করে জায়নামাজ হাদিয়া প্রদান করা হয়েছে।

মসজিদ, মাদ্রাসা, এতিমখানায় নগদ অর্থ অনুদান

মসজিদ, মাদ্রাসা, এতিমখানায় নগদ অর্থ অনুদান অব্যাহত রয়েছে। এ পর্যন্ত ৬,৪৭২,২২০/- (চৌষট্টি লক্ষ বাহাত্তর হাজার দুইশত বিশ) টাকা অনুদান দেয়া হয়েছে।

অসহায়, দিনমজুর ও দুস্থদের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী পৌছে দেয়া

বৈশ্বিক মহামারী করোনাকালীন সময়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহবানে সাড়া দিয়ে ঢাকার মিরপুর, বগুড়া, লক্ষীপুর জেলার বিভিন্ন এলাকায় গরীব, অসহায়, দিনমজুর ও দুস্থদের মাঝে কয়েক দফায় ত্রাণ সামগ্রী পৌছে দেয়া হয়েছে। যার ব্যয় ৪০,০০,০০০ (চল্লিশ লক্ষ) টাকা।.

ভবিষ্যৎ কর্মসূচি:

২০১৮ সালের ১ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে তৌহিদ ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম শুরুর পর থেকে যেসব কার্যক্রম চলমান রয়েছে এক নজরে তার সংক্ষিপ্ত বিবরণ-

তৌহিদ ফাউন্ডেশন কমপ্লেক্স নির্মাণ

নিজস্ব জমিতে একটি “তৌহিদ ফাউন্ডেশন কমপ্লেক্স” নির্মাণ করা। যেখানে হাসপাতাল, বৃদ্ধাশ্রম , কবরস্থান, মসজিদ, মাদ্রাসা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মৎস্য, দুগ্ধ এবং কৃষি খামার থাকবে, ইনশআল্লাহ।

স্বাস্থ্যসেবা কর্মসূচী গ্রহণ ও বাস্তবায়ন

স্থানীয় পর্যায়ে স্বাস্থ্য সচেতনতা সৃষ্ঠি করা ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য বিনামূল্যে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবা নিশ্চিতকরণ, বিশেষ করে নারী ও শিশুস্বাস্থ্য রক্ষার জন্য ব্যাপক স্বাস্থ্যসেবা কর্মসূচী গ্রহণ ও বাস্তবায়ন।

দরিদ্রদের জন্য নির্মান ও কর্ম সংস্থানের ব্যবস্থা

দুস্থ: , হতদরিদ্র এবং প্রবীণদের জন্য পুনর্বাসন কর্মসূচী গ্রহণ ও বস্তবায়ন। গরীব-দুঃখী মানুষ যাদের ঘর নির্মাণ করার মতো অর্থ নাই তাদের জন্য ঘর নির্মাণ সামগ্রী বিনামূল্যে প্রদান, কর্মঠ দরিদ্র ব্যক্তিদের জন্য রিক্সা/ভ্যান ইত্যাদি দিয়ে আয়-রোজগারের ব্যবস্থা করা

প্রকৃতিক ও দূর্যোগপূর্ণ মূহুর্তে ত্রাণ ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা

দেশের যে কোন প্রকৃতিক ও দূর্যোগপূর্ণ মূহুর্তে ক্ষতিগ্রস্থদের ত্রাণ ও সেবার মাধ্যমে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা, উন্নয়নমূলক সামাজিক কর্মকান্ডে সরকার কর্তৃক গৃহীত কর্মসূচীকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করা।

বিনামূল্যে উন্নতমানের চিকিৎসা সেবা প্রদান

বিনামূল্যে উন্নতমানের চিকিৎসা সেবা প্রদান ও যাবতীয় প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা। যেখানে দুস্থ ও অসহায় মানুষদের জন্য বিনামূল্যে যে কোন ধরণের প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং ডায়াবেটিক ও কিডনি সংক্রান্ত রোগের জন্য উন্নত চিকিৎসার ব্যাবস্থা করা হবে।

প্রশিক্ষণের কক্ষ বৃদ্ধি

কম্পিউটার ও সেলাই প্রশিক্ষণের কক্ষ বৃদ্ধি করা।

জেলা ভিত্তিক আঞ্চলিক অফিস খোলা

দেশের সর্বত্র তৌহিদ ফাউন্ডেশনের সার্বিক সেবা মানুষের দ্বারে দ্বারে পৌঁছে দেয়ার লক্ষে সরকারি অনুমতি সাপেক্ষে পর্যায়ক্রমে জেলা ভিত্তিক আঞ্চলিক অফিস খোলা হবে।

আমাদের ঠিকানা

প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই রাজধানী ঢাকার মিরপুর-১ এর, ১০/এফ টোলারবাগে ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতির নিজস্ব আবাসিক ভবনে বিনা ভাড়ায় সংগঠনটির অস্থায়ী কার্যালয় থেকে এর সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। বর্তমানে ১৪, ১৫. ২৬/১ দক্ষিণ বিশিল, দারুসসালাম রোড়,মিরপুর-১, ঢাকা-১২১৬ এ প্রতিষ্ঠাতা সভাপতির নিজস্ব স্থাপনায় বিনা ভাড়ায় ফাউন্ডেশনের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

Scroll to Top